মাস্টার্স/পিএইচডির জন্য রিসার্চ ইন্টারেস্ট চেইঞ্জ হলে কি করবে?
Updated: Nov 3, 2020

গ্রাজুয়েট স্কুলে রিসার্চ ইন্টারেস্ট চেইঞ্জ হওয়া খুবই কমন বিষয়। এতে এতটা চিন্তিত হবার কিছুই নেই। এটা এত কমন যে ম্যাক্সিমাম প্রফেসররা এটাকে পজিটিভলিই নেন। ধরুন আপনি আন্ডারগ্রেডে একটা টপিক নিয়ে থিসিস করছেন, পেপারও আছে। কিন্ত আপনি অন্য টপিকে পরবর্তীতে ইন্টারেস্টেড ফিল করছেন এবং ওই ফিল্ডের প্রফেসরকে নক দিয়েছেন মাস্টার্স/পিএইচডির জন্য। এটা হতেই পারে।আর পুরাতন রিসার্চ অন্য টপিকের উপর থাকলেও সেটা উল্লেখ করে, প্রফেসরকে বর্তমান ইন্টারেস্ট ইমেইলে ফ্র্যাংকলি খুলে বলাই ভালো।
সবচেয়ে ভালো হলো ওই টপিক নিয়ে রিসেন্ট কিছু পেপার পড়ে ভালো একটা আইডিয়া নেয়া, এবং কি কি গ্যাপ আছে এই রিসার্চ ফিল্ডে, সেগুলা চিহ্নিত করে প্রফেসরকে ইলাবোরেটিভ ইমেইল করা। ওই টপিকের অনলাইন কোর্স করেও নিজের জ্ঞানের ভান্ডার বৃদ্ধি করতে পারেন। মনে রাখবেন আজকাল পটেনশিয়াল রিসার্চ ফিল্ড গুলা মাল্টি-ডিসিপ্লিনারি।
ইভেন প্রফেসরদের নিজেদের ক্যারিয়ারেই তারা অনেক নিউ ফিল্ড যেগুলা নিয়ে সে আগে কাজ করে নাই, সেগুলার দিকেও শিফট হয় (ফান্ডিং ও কোলাবরেশনের জন্য)। উদাহরন যেমন মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং এর অনেক প্রফেসর আজকাল মেশিন লার্নিং এর দিকে ঝুকছে, ইলেক্ট্রনিক্স এর অনেক প্রফেসর আজকাল বায়ো-সেন্সরের দিকে ঝুকছে। তাই গ্রাজুয়েট স্কুলে রিসার্চ ইন্টারেস্ট চেইঞ্জ হওয়া খুবই খুবই কমন ঘটনা।
শুধু প্রয়োজন নিজের জেনুইন ইন্টারেস্টটা সঠিক কায়দায় পটেনশিয়াল সুপারভাইজরের কাছে প্রকাশ করা। আর জেনুইন না হলে ওটা সেন্স করতে প্রফেসরদের ১ মিনিট লাগবে, তাই ইমেইল লিখার সময় ভান করার দরকার নাই যদি আপনার আগ্রহ না থাকে কোন ফিল্ডে।
নিচে রিসার্চ ইন্টারেস্ট চেইঞ্জ হয়েছে এমন একজন ক্যান্ডিডেটের কিভাবে ইমেইলে পটেনশিয়াল প্রফেসরদের এপ্রোচ করা উচিত সেটার একটি খুবই বেসিক স্যাম্পল দেখানো হলো পাঠকদের সুবিধার্থে:
Dear professor X,
I am XYZ, graduated from XXX university Bangladesh in 20xx.
In the past years during my bachelor/masters, I performed researches on XYZ area (your old research area), investigating ABC primarily, leading to some publications in XXX journal/conference in 20XX.